Saturday, September 28, 2013

হৃদয় বিদারক একটি কাহিনী আশা করি সবাই পড়বেন


মেয়েঃ জান, আমি তোমার সাথে একটু পর দেখা করব । i miss you
ছেলেঃ আচ্ছা । আমি একটু drinks টা শেষ করে নি । তারপর দেখা করতে আসো
মেয়েঃ তুমি আবারো ড্রিঙ্কস করতেছ ?
ছেলেঃ কিছু হবে না । আমি তোমার জন্যে অপেক্ষা করতেছি ।
মেয়েঃ আচ্ছা ।
এক ঘণ্টা চলে গেল , ছেলেটির অনেক বন্ধু আসলো এবং তারা বহলড়ু করতে লাগলো । কিন্তু তারা সময়ের কথা ভুলে গেল সবাই। ছেলেটি তার ফোন এর দিকে তাকাল এবংদেখল৪ টা এসএমএসএবং ১০ টা মিসড কল । সে তার ফোনটি অফ করে দিল এবং ব্যাটারি খুলে ড্রেন এ ফেলে দিল ।
তারপর ছেলেটি বাসায় আসলো এবং তার ভাইয়া তাকে দরজার সামনে বসেই তাকে জিজ্ঞাস করতে লাগলো " কেউ কি তোমায় একটু আগে কল করেছিল, তোমার গার্লফ্রেন্ড এর ব্যাগ কারা যেন ছিনতাই করতে চেয়েছিল, এবং তারা না ছিনতাই করতে পেরে তাকে গুলিকরে মেরে ফেলেছে " ছেলেটি তার ভাইকে বলল, " তুমি এই রাতের বেলা ঠাট্টা মশকরা করোনা ভাইয়া " একটু পর তার ভাই মেয়েটির মোবাইল ওপেনকরে তাকে তার পাঠানো এসএমএস গুল দেখায় রাত ১১.০০
জান, তুমি কোথায় ?রাত ১১.৩৫
জান, তোমার ফোন অফ পাচ্ছি কেন ?
রাত ১১.৪৫
জান, কিছু লোক আমাকে ফলো করতেছে , প্লিস তোমার মোবাইল টা ওপেন কর
রাত ১২.০০
happy Anniversary জান, আমি তোমাকে ভালবাসি । আমি তোমাকে তোমার কাছে যেয়ে সারপ্রাইসড দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমি মনেহয় তোমাকে দেখতে পারবনা ।
good night  জান, আজকের পর থেকে তুমি আর ড্রিঙ্কস করবেনা...♥♥

একটা করুন ছোট্ট প্রেম কাহিনী


একটা ছেলে একটা মেয়েকে মনে মনে ভালবাসত। একটা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে এক সময় মেয়েটিকে নিজের ভালবাসার কথা জানাল। মেয়েটি কিছু না বলে চলে গেল । সে মনে মনে ভাবল দেখি একটু পরীক্ষা করে কেমন এই ভালবাসা। ফল শরুতিতে শুরু হল ছেলেটিকে কষ্ট দেওয়া । কখনো কড়া কথা বলে, কখনো বাজে ব্যবহার করে, কখনো অবহেলা করে, যখন যা ইচ্ছা করে ও শেষ পর্যন্ত দেখল ছেলেটি এখনো তাকেই ভালবাসে । এবার বুঝল, নাহ এই ছেলেটি তাকে আসলেই চায়। কিন্তু এরপরে ও নিজের মনের অজান্তের অহমিকা বোধটা হঠাৎ জেগে উঠে । মনে হয় এমন কত ছেলেই তো আমার জন্য পাগল। কি দরকার ঝামেলা মাথায় নিয়ে। শুধু শুধু একজনের সাথে এনগেইজ হলে বাকিদের মন রাখবে কে?? এদিকে সবার অজান্তে কষ্টে এক প্রকার উম্মাদ হয়ে এক সময় ছেলেটা ভেতরে ভেতরে শেষ হয়ে গেল। এরপরে অনেকদিন কেটে গেল। এর মধ্যে বহুজনের কাছ থেকে পাওয়ার প্রস্তাব যাচাই করে দেখল আসলেই ঐ একজনের সাথে কারোই তুলনা হচ্ছে না। এবার মেয়েটি একটি কাগজে সুন্দর করে লিখল, "কেউ যদি খুব সহজে সত্যিকার ভালবাসা পায় তাহলে সেটা সে মূল্যায়ন করতে পারে না। তোমাকে কষ্ট দিয়ে তাই সেভাবেই তৈরী করে নিলাম। কিন্তু একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তো নিতে হবে। আর তাই আজ তোমাকে স্বাগতম জানালাম।" মেয়েটি ছেলেটিকে খুজতে খুজতে ছেলেটির বাসায় গেল। রজায় ধাক্কা দিতেই খুলে গেল। খুব ছিমছাম নীরব ঘর। আস্তে আস্তে ঢুকল। কারো সারা শব্দ নেই। একটু এগিয়ে গিয়ে দেখল টেবিলে মাথা নিচু করে ছেলেটি বসে আছে। খুব দুষ্টু হেসে আস্তে করে পিছন থেকে ছেলেটিকে ধরল। আর কিছু বোঝার আগেই ছেলেটির নিথর দেহটা গড়িয়ে পড়ল মাটিতে। কব্জিতে জমাট বাধা রক্তটা বলে দিচ্ছে ছেলেটি আর নেই । মেয়েটি কি বলবে ভেবে উঠতে পারল না। শুধু দেখল পাশে একটা নীল খাম। খামের ভেতর থেকে একটা কাগজ বের হল। সেখানে লেখা, "কেউ যদি খুব সহজে সত্যিকার ভালবাসা পায় তাহলে সেটা সে মূল্যায়ন করতে পারে না। সহজেই নিজের ভালবাসার কথা বলে তোমার দেওয়া কষ্টে তাই নিজের অজান্তেই ধ্বংস হয়ে গেলাম । কিন্তু একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তো নিতে হবে । আর তাই আজ তোমাকে বিদায় জানালাম।

জীবনের শেষ পরাযয়


একটা ছেলে একটা মেয়েক অনেক ভালোবাতো । মেয়েটাও ছেলেটাকে সমান ভালোবাসতো ।
একদিন সেই ছেলেটা মেয়েটাকে চ্যালেঞ্জ করে বসলো। খুব সহজ একটা চ্যালেন্জ, "তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো তাহলে তুমি আমার সাথে একটা সম্পূর্ণ দিন কোনরকম যোগাযোগ করবে না। যদি তুমি টানা ২৪ ঘন্টা যোগাযোগ না করে থাকতে পারো তাহলে আমি তোমাকে আজীবন ভালোবাসবো।" মেয়েটা রাজি হলো। সে সারা দিন একবারও যোগাযোগ করলো না ছেলেটার সাথে। কোন ফোন-কল বাকোন এস.এম.এস. - কিছুই করলো না। পরদিন মেয়েটা দৌড়ে গেল ছেলেটার বাসায়। মেয়াটা জানতো না যে ছেলেটার ক্যান্সার ছিলো আর তার আয়ু ছিলো মাত্র ২৪ ঘন্টা। মেয়েটার চোখ দিয়ে অঝোর-ধারায় পানি পড়লো যখন সে দেখতে পেলো, ছেলেটা কফিনের শুয়ে আছে আর তার পাশে একটা চিঠি। "You did it baby. Can you do it everyday? I love you."

অনেকদিন পর আজ কল করল


অনেকদিন পর আজ ও কল করল । ভাবছিলাম প্রাণ ভরে কথা বলব । কিন্তু না, তা আর হল না ।
মিনিট পাঁচেকের মত কথা বলার পর ও বলল আচ্ছা রাখি । আমি জোর করে আরও পাঁচ মিনিটের মত কথা বললাম । তারপর ওর কথা বলার অনীহা দেখে ইচ্ছে করেই ফোন রেখে দিলাম । এখন বসে বসে ভাবছি , মানুষ আসলে কত পরিবর্তন হতে পারে । যে তুমি আমার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে, সে তুমি আজ আমার সাথে দিনের পর দিন কথা না বলে থাক । কি করে এটা সম্ভব....!! আসলে এই কর্পোরেট পৃথিবীতে সবই সম্ভব । এখানে সবাই কর্পোরেট । এখানে আবেগের কোন মূল্য নেই । আবেগ সবার কাছে একটা বোঝা ছাড়া আর কিছুই নয় । কর্পোরেট দুনিয়াতে যারা আবেগকে মূল্য দিবে তারাই আমার মত ধুঁকে ধুঁকে পুড়ঁবে । আমি জানি ওকে ছাড়া থাকতে আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে । প্রতিদিন, প্রতিরাত শুধু চোখের জল ঝরছে । ইচ্ছে করছেনা আর বেচেঁ থাকতে । কিন্তু আমি এটাও জানি আমি মরতে পারবনা । হয়ত বা এক সময় আর কাদঁবোওনা ।

Monday, September 23, 2013

আমি তোমাকে ভালোবাসি

এক গুচ্ছ গোলাপ হাতে ধরিয়া ছেলেটা বলল:
আমি তোমাকে ভালোবাসি ।
অপর জনের
চোখে পানি দেখে একটু
মুচকি হেসে ছেলেটা আবার বলল
কই ফুল গুলো দেখি ,,,
আমি আসলে দুষ্টুমি করছিলাম ।
আমি তোমাকে ভালোবাসি না ।
মেয়েটা অবাক ।
বলল : কি বলছো এসব ?
ছেলে : তোমাকে সারাজীবন
ভালোবাসার
কথা না বলে থাকতে পারব ,
কিন্তু তোমার চোখের
পানি আমি সইতে পারব না,,
বলে দিলাম ।
মেয়ে : আমি প্রতিদিন
হাজারটা বার কাঁদতে চাই সুখে,,
তোমার মুখ থেকে ভালোবাসি কথাটা শুনে

Wednesday, September 18, 2013

তুমি কোথায় দেখলে কান্না



সে বার যখন বৃষ্টি এসেছিল মুষল ধারায়
আমি বলেছিলাম দেখ আকাশের কান্না,
কতটা কষ্টে আকাশ কাঁদতে পারে তা কি তুমি জানো?
তুমি আমাকে থামিয়ে উচ্চস্বরে হেসে বলেছিলে
তুমি কোথায় দেখলে কান্না? যে বৃষ্টি,
প্রকৃতির এক অপরূপ অনাবিল সৃষ্টি;
বোকা আকাশ কি কখনো কাঁদতে জানে নাকি?
আমি চুপ করে জানালার পাশে দাড়িয়ে ছিলাম
বাহিরে তাকিয়ে বৃষ্টিদেখছিলাম,
কোন উত্তর দিইনি সেদিন তোমার প্রশ্নের...
হয়তো সেদিন কোন উত্তর জানাবার ইচ্ছে ছিলোনা আমার;
কিন্তু আমি জানতাম আকাশেরও কিছু কষ্ট থাকে
থাকে কিছু যন্ত্রণা, ক্ষোভে, গর্জনে উন্মাদ হয়ে
এক সময় অঝোর ধারায় বৃষ্টি হয়ে কাঁদে।

Sunday, September 15, 2013

ব্রেকআপের এক বছর পর

 
ব্রেকআপের এক বছর পর ছেলে মেয়েটিকে ফোন করল ছেলেটির ফোন দেখে মেয়েটি খুব অবাক
হল কেননা এক বছরের মধ্যে ছেলেটি কোন দিন মেয়েটিকে ফোন দেয় নি বরং মেয়েটি ফোন
করলে তাকে যা নয় তা বলে অপমান করত যাই হোক মেয়েটি শেষ পর্যন্ত ফোনটা রিসিভ করল 
ছেলেঃ হ্যালো
মেয়েঃ হা বল কি বলবা কেন ফোন করেছ ?
ছেলেঃ তুমি কেমন আছো জানার জন্য।
মেয়েঃ কেন আমি কেমন আছি তা জেনে তুমি কি করবে ?
 ছেলেঃ বলনা খুব জানতে ইচ্ছা করছে!!
মেয়েঃ কেমন আছি বলতে পারব না তবে এইটুকু বলতে পারি তোমার জন্য এখন আর চোখের জল ঝরে না, মাঝ রাতে তোমার
কথা ভেবে এখন আর ঘুম ভাঙ্গে না, তোমার জন্য বুকের ভিতর সেই চিনচিনে ব্যাথাটা এখন আর
অনুভব করি না, তোমাকে ছাড়া একা একা পথ চলতে এখন আর ভয় লাগে না আর এর নাম যদি হয় ভালো থাকা তবে ভালো আছি তোমাকে ছাড়াই আমি ভাল আছি।
ছেলেঃ ও তাই ঠিক আছে ভালো থেকো।
এই কথা বলে ছেলেটি লাইনটা কেটে দিল।
ছেলেটি লাইন কাটার সাথে সাথে মেয়েটির দুচোখ বেয়ে জল ঝরতে লাগল যা প্রতিরোধ করা গেল না বা প্রতিরোধ করতে চাইল না সে।
মেয়েটি তখন মনে মনে বলল তুমি এখনও আগের
মতই আছো আগে যেমন আমার মুখের কথা বিশ্বাস করতে আমার মনের কথা বুজতে না ঠিক এখন তুমি আমার মুখের কথাই
বিশ্বাস করলে একটি বারও
বুঝতে পারলে না আমার মনের কথা!!
আমি ভালো নেই তোমাকে ছাড়া আমি ভালো থাকতে পারি না, কারন তুমিই হলে আমার ভালো থাকার মাধ্যম।

Thursday, September 12, 2013

বোঝার চেষ্টা করেনি

 
তুমি সেই মানুষটার জন্যে কাঁদ
যে তোমার বাইরের চেহারারাটা দেখেছে…
তোমার শরীরের অভ্যন্তরের কোমল মনটা
বোঝার চেষ্টা করেনি…
তুমি তার জন্যে কাঁদ
যে তোমায় কাঁদিয়ে হাসে…
তোমাকে বন্ধুত্বের দোহাই দিয়ে ব্যাবহার করে…
পরে ছুড়ে ফেলে দেয়|
তাহলে তুমি সত্যিই বোকা…
চোখের জলগুলো এভাবে অপচয় করোনা…
ওগুলো জমিয়ে রাখ|
পরে যদি সত্যিই কেউ তোমাকে ভালবাসে
তাকে হারিয়ে ফেললে এই জলগুলো কাজে লাগবে

বোঝার চেষ্টা করেনি

 
তুমি সেই মানুষটার জন্যে কাঁদ
যে তোমার বাইরের চেহারারাটা দেখেছে…
তোমার শরীরের অভ্যন্তরের কোমল মনটা
বোঝার চেষ্টা করেনি…
তুমি তার জন্যে কাঁদ
যে তোমায় কাঁদিয়ে হাসে…
তোমাকে বন্ধুত্বের দোহাই দিয়ে ব্যাবহার করে…
পরে ছুড়ে ফেলে দেয়|
তাহলে তুমি সত্যিই বোকা…
চোখের জলগুলো এভাবে অপচয় করোনা…
ওগুলো জমিয়ে রাখ|
পরে যদি সত্যিই কেউ তোমাকে ভালবাসে
তাকে হারিয়ে ফেললে এই জলগুলো কাজে লাগবে

ভেবে দেখবেন

 কাউকে কথা দিয়ে জীবনে জড়িয়ে ফেলা অনেক
সহজ কিন্তু কঠিন হচ্ছে সেই
কথাটি ধরে রাখা ।
কাউকে কথা দেওয়ার আগে বারবার
ভেবে দেখবেন
কথাটা আপনি রাখতে পারবেন কি না।
মনে রাখবেন, নদীর
মাঝপথে কাউকে ছেড়ে না দিয়ে যদি শুরুতেই
বলে দেন
যে আপনি নৌকা চালাতে পারেননা তাহলে হয়তো আপনার
ভুলে তাকে ডুবে মরতে হবেনা ।তাই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার
বা দেওয়ার আগে বারবার ভাবুন তার
সাথে জড়িত দায়িত্বগুলোপাল ন
করতে পারবেন কিনা ।সবসময় খেয়াল
রাখবেন আপনার ভুলটা কখনো যেন
কারোর চোখের পানির
মাঝে বেচে না থাকে ।

আমি তো বেশ আছি

 
আমি তো ভালোই ছিলাম রাতের নীরবতায় নিজেকে লুকীয়ে রেখে
ছিল আমার এলোমেলো একটা জীবন
ছন্নছাড়া এই জীবন নিয়ে
আমি তো বেশ আছি
তবুও উড় মনে আজ হাজারো ভাবনা তোমাকে ঘিরে
আমার আমি কে নতুন করে সাজানোর
এক ইচ্ছার ডিঙ্গি নায়ে আমি কেন সাগর পাড়ি দিচ্ছি ??
কেন আমি আজ বাস্তবিক চিন্তা থেকে নিজেকে
এত দূরে রেখেছি ??
হয়তো আমি তোমায় এত ভালোবাসি বলেই ??
মনের জমানো আবেগ গুলো তো আমি সেই কবেই শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলেছি
তবে কেন আজ ওরা আবার পুনর্জীবিত ??
তবে কি আমি সত্যিই তোমায় ভালোবাসি ??
মাঝে মাঝেই কিছু প্রশ্নের বিষাক্ত তীর
এ মনের আবেগ গুলো কে ছিন্নভিন্ন করে দেয় ,
ভাবনার অজান্তেই এ মনের আকাশ টা ঢেকে যায় হারিয়ে যাবে তুমি নামক এক
বিশাল কালো ঘুটঘুটে চাঁদরে ।
এই অন্ধকার আজ আমায় কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে
তবুও এ অবাধ্য ভাবনা শুধু তোমাকেই ভাবে
কারণ আমি যে সত্যিই তোমায় ভালোবাসি

Wednesday, September 11, 2013

হয়তো ভালোবাসাই এমন


তুমি তো স্বপ্ন গুলো দিয়ে এ হৃদয় ছোঁয়ে ছিলে একদিন
তবে আজ কেমন করে ভুলে যাবো সেই স্বপ্ন গুলো আমি ?
তুমি তো বলে ছিলে ভালোবাসি তোমায়
তবে কেমন করে ভুলে যাবো তোমার কথা ,
এক মনে কতবার ভালোবাসা সৃষ্টি হবে
তাই কারো জন্য নতুন করে এ হৃদয় স্বপ্ন সাজায় না ,
আজো কষ্ট গুলো কে ভালোবেসে যাচ্ছে এ হৃদয়
তুমি নেই তবুও তোমার অদৃশ্য ভালোবাসার
এক স্পর্শ আমায় ছোঁয়ে যায় ,
হয়তো ভালোবাসাই এমন
হয়তো স্বপ্ন গুলোই এমন
হয়তো বিবর্ণ অনেক অনুভূতিই এমন, 
যা হৃদয় কে সাড়া জীবন ছোঁয়ে যাবে ।
কোন এক দিন বদলের দমকা হাওয়ায়
তুমি ভেসে এসেছিলে আমার জীবনে ,
আবার কাল বৈশাখীর এক ঝড় হয়ে
তুমি হারিয়ে গেছ আমার জীবন থেকে ,
থেকে গেছে ঝড়ের কিছু ক্ষত চিহ্ন এ বুকে
এ চিহ্ন গুলো মুছে যায় না
এ চিহ্ন গুলো আমার এক যন্ত্রণা