Sunday, December 22, 2013

ধীরে ধীরে



মেয়েঃ আমি তোমাকে অসম্ভব মিস করেছি।
ছেলেঃ হ্যা, তো ?
মেয়েঃ সত্যি আমি তোমাকে অনেক কাছে পেতে চেয়েছি।
ছেলেঃ ঠিক আছে, বিশ্বাস করলাম।
মেয়েঃ আমাকেক্ষমাকরে দাও
ছেলেঃ কেনো ???
মেয়েঃ তুমি আমার সাথে যোগাযোগ এর জন্য যত চেষ্টা করেছো সব ইগনোর করার জন্য।
ছেলেঃ ওহ!! ব্যাপার না। প্রথম প্রথম খারাপ লাগতো , তার পর একসময় আমি ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম, তার পর আমি চেষ্টা ছেড়ে ভুলা শুরু করেছিলাম।
মেয়েঃ আমি তোমাকে ভুলতে চেয়েছি কিন্তু তোমার কথা শুধুই আমার মনে পরতো। আর...
ছেলেঃ ......
মেয়েঃ আমি ভেবেছিলাম হয়তো আমি তোমাকে আর পাবো না, কারন ছয় বছর পার হয়ে গিয়েছিলো।
ছেলেঃ ঠিক আছে।
মেয়েঃ কিভাবে ঠিক আছে ? আমি কিছুই ঠিক দেখতে পাচ্ছিনা।
ছেলেঃ আমি ভাবতাম তুমি ফিরে আসবে কিন্তু তুমি ছয় বছরে আসোনি। তার পর প্রকৃতি আমাকে বাস্তবতা শিখিয়েছে। আর আমি আশা ছেড়ে এগিয়ে চলেছি।
মেয়েঃ মানে ? আমি কি খুব দেরি করেছি ??
ছেলেঃ কিসের জন্য দেরি করেছো ?
মেয়েঃ তোমার কাছে ফিরে আসার জন্য ??
ছেলেঃ জানো এই কথাটা আরো বছর আগেও আমি শুনতে চেয়েছিলাম তোমার কাছে। কিন্তু এটা শুধুই
ইচ্ছা হিসেবে রয়েগিয়েছে। তার পর আমি অনুভব করেছি ইহা সম্ভব নয়। তার পর আমি আশা করা ছেড়ে দিয়েছি।
মেয়েঃ আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, এইবার আমি তোমার সব স্বপ্ন পূর্ন করবো।
ছেলেঃ এটা আর কখনোই সম্ভব নয়ে। আমার জীবনে কেউ একজন চলে এসেছে ২বছর আগে।
মেয়েঃ তোমার জন্য এটা ভালো হয়েছে, কে সে ? আমি কি তার সাথে দেখা করতে পারি ?
ছেলেঃ সে তোমার সাথে কখনোই দেখা করবে না।
মেয়েঃ কেনো ????
ছেলেঃ (ধীরে ধীরে বলছে) সে এমন কারো সাথে দেখা করতে চায় না যে আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে। তোমার কাছে এইবার আমিক্ষমাচাই তুমি একবার আমার হৃদয়ে ভেঙ্গেছো। আমি আবার সেই ঝুকি নিতে পারবো না। যাই হোক ৬টি বছর নিরব থাকার পর আমার সাথে কথা বলতে আসার জন্য ধন্যবাদ তোমায়। মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে চলেগেলো
(মেয়েটি চলে যাবার পর) ছেলেটি তার মানিব্যাগ বের করলো আর সেখান থেকে মেয়েটির ছবি বের করলো। কয়েকফোটা জল তার চোখ থেকে বেয়ে বুকের উপর পড়লা। আর সে বললসেই মেয়েটি আজো তুমি

Friday, December 20, 2013

একটি ছেলে আর একটি মেয়ে রিক্সায় করে ঘুরতে বের হয়েছে......

ছেলেঃ তোমাকে কিছু কথা বলার ছিল।।
মেয়েঃ কি কথা??
ছেলেঃআমি জানি না কথা গুল
মেয়েঃআরে বাবা এত না ভেবে বল তো কি হয়েছে???
ছেলেঃ আমি আর পারছি না তোমার সাথে মানিয়ে চলতে, অনেক চেষ্টা করেছি,কিন্তু পারিনি আর তাছাড়া আমি আর একজনকে এখন ভালোবাসি।। আমি আর তোমাকে ভালোবাসি না।। আমাকে একটু একা থাকতে দিবে??? ছেলেটা একনাগাড়ে সব বলে ফেলল......... মেয়েটি সব শুনে দুই মিনিট চুপ করে রইল............ তারপর মেয়েটা ছেলেটার গালে একটা শরংং দিয়ে বলল,
মেয়েঃআমি জানি আমার জন্য এত ভালোবাসা ত্যাগ করে তুমি অন্য কাউকে ভালবাসতে পারবে না, দুনিয়াতে যত সুন্দর মেয়েই হোক না কেন,সে তোমাকে যতই ভালবাসুক না কেন,তুমি আমাকে ছাড়া অন্য কেউকে ভালবাসবে না।।অন্তত তুমি আমায় ছেড়ে যাবে না... কেন শুধু শুধু এগুলো বলে আমায়
কাঁদাও,নিজেও কষ্ট পাও??? এই বলে মেয়েটা ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে ছেলেটা কিছু বলতে পারে না শুধু তার চোখদিয়ে আনন্দ অশ্রু বেয়ে পড়ে মেয়েটির গাল ভিজিয়ে দেয়............

তখন আমায় ডেকো একটিবার

যখন নিজেকে খুব একা লাগবে ,
সন্ধার বাতাসে নিজেকে খুব হতাশ লাগবে ,
দুঃসহ সৃতিগুলো কষ্ট দিবে ,
একা একা বিষন্ন মনে বেলকোনিতে বসে থাকবে ,
যখন কিছুই ভাল লাগবেনা
তখন আমায় ডেকো একটিবার ।
আমি সব কিছু ফেলে চলে আসবো
তোমার কাছে..... তবে
চিন্তা কোরোনা কোন
কিছু চাইবোনা তোমার কাছে ।
শুধু নিস্বার্থ ভাবে ভালবেসে যাবো..

Friday, December 6, 2013

শেষের কবিতা

কত দিন পর দেখা হলো-
হলোনা কোনো কথা,
তোমার করুন দৃষ্টি দেখে-
প্রানে লাগলো মোর ব্যথা ।
ঝরনার মতো বয়ে নয়-
ফুলের মতো থেকো ,
ভুল বোঝনা বন্ধু তুমি-
আমায় মনে রেখো।
সুখের সাগরে রাখতে না চাও-
দুঃখের সাগরে দিও ঠাই,
ভালোবেসে যাবো তোমায়-
আমার কর্ম চিন্তার জীবন মোহনায়।

শেষের কবিতা

কত দিন পর দেখা হলো-
হলোনা কোনো কথা,
তোমার করুন দৃষ্টি দেখে-
প্রানে লাগলো মোর ব্যথা ।
ঝরনার মতো বয়ে নয়-
ফুলের মতো থেকো ,
ভুল বোঝনা বন্ধু তুমি-
আমায় মনে রেখো।
সুখের সাগরে রাখতে না চাও-
দুঃখের সাগরে দিও ঠাই,
ভালোবেসে যাবো তোমায়-
আমার কর্ম চিন্তার জীবন মোহনায়।

প্রতিজ্ঞা

সহস্র রাতের নির্ঘুমতার প্রতিজ্ঞা ,
তোমাকে যদি পাই-
নীলগিরির তলদেশ থেকে একমুঠো সুন্দর
সকালের মিষ্টি রোদ ছিনিয়ে এনে
তোমার কপালের টিপ বানাবো ।
তোমাকে যদি পাই
পায়রা-বিষখালীর মোহনা থেকে
স্বচ্ছ পলির সুবাস ছিনিয়ে এনে
অলংকার পড়াবো .
তোমার সুনিপণ শরীরী গভীর ভাঁজে ।
তোমাকে যদি পাই আমি ছিনতাইকারী হবো ,
আকাশ থেকে ছিনতাই করবো নীল ,
সাহারা মরুভূমি থেকে চিকচিকে বালুকণা ,
গোলাপ থেকে নেবো শত বছরের সজীব নিঃশ্বাস ,
তারপর সমস্ত সৌন্দর্য মিশ্রিত করে
অজস্র রাতের নির্ঘুমতার ক্লান্তিশেষে ,
চিরনিদ্রার আসনে আসীন হব তোমায় ভালবেসে ।

ওষ্ঠপট

আশ্বিনের ঈশান কোনে সিঁদুরে মেঘ দেখে
মনে পড়েছিল আজ বুঝি কুমারী পুজা
অমন ঠোঁটে তাই লিপস্টিক দিয়েছ।
আর যেদিন তুমি- দুপুরে ঘুমাবে বলে
অমন দু ঠোঁটে আঙুল চেপে শান্ত করেছিলে বসন্তের কোকিলকে
সেদিনই আমি বাজার থেকে দু টাকার এক বাঁশি কিনেছিলাম
তোমার মুখ টিপে হাসি দেখে কুঁচকে গিয়েছিল
দ্বাদশীর ছদ্মবেশী আততায়ী চাঁদ
তার ভাঁজে রেখে দিয়েছি আমার বয়ঃসন্ধিকাল
উঠানে নাড়া মাশকলায়ের ডালে মুখ দিলে
পোষা কবুতরগুলোকে তুমি ঠোঁট নেড়ে
এমনভাবে তাড়া করেছিলে
আমি খেয়া নৌকা নিয়ে চলে গেছিলাম বহুদুর-
সেখানে হারিয়েছি আমার কৈশোর
প্রাচীরের সহজাত ক্ষতে আগাছা জন্মাতে দেখে
তোমার ঠোঁটে ফুটে উঠেছিল বন্দিদশা বিরক্তি
হয়ত সেজন্যই পাড়ার বখাটে ছেলেগুলি
আর কোনদিন তাকায়নি তোমাদের বাড়ির ওদিকটায়
কুলুঙ্গিকোঠরে বাতি জ্বেলে রুপকথার গল্প পড়ছিলে
কোন এক সন্ধ্যায়- তার ছায়া খোলা জানালা
বেয়ে এসে পরেছিল আমাদের দক্ষিনের বারান্দায়
অধরছায়ার রুপ আর কথা নিয়ে
সেদিন আমি রচনা করেছিলাম ভাললাগার প্রথম পাণ্ডুলিপি
হয়ত সেদিনই আমার যৌবনের প্রথম পদার্পণ।

আমি অনেকটা চাদের মতো

আমি অনেকটা চাদের মতো
দুরে থেকে বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন রকম
কাছ থেকে সবার কাছে একই
সুর্যের আলোতে চাদ যেমন জোছনা ছড়ায়
আর আমাবস্যায় তার অস্তিত্ত থেকেও নেই
ঠিক তেমনি মাঝে মাঝে আনন্দে আমার মন
পুলকিত হয় আর দুখে হয় নির্জীব অস্তিত্থীন
আমি অনেকটা চাদের মতো
ভিন্নজনের কাছে ভিন্ন রকম
আমার মনটা চাদের বড় বড় গর্তের
মতো কষ্ট দিয়ে ক্ষত -বিক্ষত
আছে শূন্যতার এক গভীর খাদ
চাদ নাকি পৃথিবী থেকে আলাদা হয়েছিল
আর আমি তোমার থেকে বিচ্ছিন্ন হইয়ে
সেই একবুক দুঃখ আছি তোমার থেকে অনেক দুরে
আমি অনেকটা চাদের মতো
সবাই তাকে নিয়ে লেখে প্রেমের পদ্য
আর আমি লিখেছি আমাক

মৃত্যুদন্ড

বেকসুর আমি তবু আমাকেই মৃত্যুদন্ড দিলে!
কী করে তোমার কাছে অপরাধী, এখনও জানি না;
কস্মিনকালেও আমি শত্রুতা সাধিনি, শুধু বীনা,
অলৌকিক, প্রেমময়, বাজিয়েছি। সেই সুরে ছিলে
মিশে তুমি বসন্তের পাতার গভীরে, শান্ত ঝিলে,
শস্যক্ষেতে নীলিমায়। এই কি আমার অপরাধ?
আমার সর্বস্ব দিয়ে রাত্রিদিন একটি নিখাদ
প্রেমস্বপ্ন গড়ি, তা-ও ভেঙ্গে যায় কী কর্কশ ঢিলে।
আমাকে পাঠালে নির্বাসনে, দিলে দন্ড ভয়ংকর।
তোমার সান্নিধ্য থেকে, অমন দৃষ্টির থেকে দূরে,
বহুদুরে চকিতে সরিয়ে দিলে- এই শাস্তি, বলো,
মৃতের চেয়েও বেশি, ঢের বেশি নয় কি কঠোর?
তুমি কি দেখতে চাও সর্বদা আমার ছলছল চোখ?
চাও আমার হৃদয় খাক কীট কুরে-কুরে?

কখনো রঙিন, কখনো ধূসর, কখনো নীল

কিছু কিছু নাম্বার থেকে আর আসবেনা কোন ফোন
কিছু কিছু এসএমএস পড়ে আর হাসবে না এ মন।
কোন কোন ঠিকানায় লিখবোনা আর কোন চিঠি
কোন কোন গলিতে করবে না মন হাটা হাঁটি।
খুঁজবো না আমি, খুঁজবেনা মন, খুঁজবেনা এই চারপাশ
কখনো রঙিন, কখনো ধূসর, কখনো নীল আকাশ।
জেনেছি আমি, জেনেছে এ মন, জেনেছে এ চারপাশ
যাবেনা ফিরানো তবু ফিরানোর, মিলছে আশ্বাস।
অনেক আড্ডায়, অনেক হাঁসিতে, হয়না খোঁজা সেই মুখ
হারানোর বেদনায় পিছু ফেলে সমসায়িক সুখ।
অনেক একায় অনেক ভীড়ে তোকেই খুঁজে ফিরি
একটু দাঁড়া আসছি আমি, না হয় হচ্ছে একটু দেরি।
কিছু কিছু নাম্বার থেকে আর আসবেনা কোন ফোন
কিছু কিছু এসএমএস পড়ে আর হাসবে না এ মন।
কোন কোন ঠিকানায় লিখবোনা আর কোন চিঠি
কোন কোন গলিতে করবে না মন হাটা হাঁটি।

Friday, November 22, 2013

** গল্পটি পড়–ন, চোখে পানিচলে আসবে **

মেয়ে : বাবা, তুমি ঘন্টায় কত টাকায় আয় কর?
বাবা: (স্তম্ভিত হয়ে) কেন সেটা দিয়ে তোমার কী দরকার?
মেয়ে: দরকার আছে বাবা, প্লিজ বল না...
বাবা: ২০০ টাকা।
মেয়ে: আমাকে সেখান থেকে অর্ধেক ধার দিতে পারবে?
বাবা: দেখ, আমি অনেক কষ্ট করে টাকা রোজগার করি, তুমি যদি ভেবে থাকো আমার সেই টাকা ধার করেখেলনা কিনবে, তাহলে খুব খারাপ কাজ করেছো। এখন বরং ঘুমাতে যাও। বাবার রাগ কিছুক্ষণ পর নেমে গেলো। তিনি ভাবতে লাগলেন- হয়তো অন্য কোন কাজে টাকাটা মেয়ে়র আসলেই দরকার। তিনি মেয়ের ঘরের দরজায় নক করলেন-
বাবা: ঘুমিয়েছিস?
মেয়ে: না, বাবা।
বাবা: এই নে, আমি তোর জন্য ১০০ টাকা নিয়ে এসেছি। মেয়ে দরজা খুলে দিলো, তার হাতে একটা কাঁচের বৈয়ামে অনেকগুলো খুচরো টাকা। দেখে বাবার মেজাজ আবারো খারাপ হয়ে গেল...
বাবা: তোমার কাছে তো দেখছি যথেষ্ট টাকা আছে, তারপরও তুমি আমার কাছে টাকা ধার চাইলে কেন?
মেয়ে : না বাবা, আমার কাছে যথেষ্ট টাকা ছিলো না; তোমার ধার দেয়াা ১০০ মিলিয়ে হয়েছে। এই নাও
বাবা, এখানে ২০০ টাকা আছে। তুমি কী আগামী কাল এক ঘণ্টা আগে বাসায় ফিরে আমার সাথে রাতের
খাবার খেতে পারবে?? তারপর আমাকে একটা গল্প শোনাবে, আমাকে জড়িয়ে আদর করবে... বাবা তার মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলেন।
কাদের জন্য এত কষ্ট করছেন? একবারও
কী জানতে চেষ্টা করেছেন, তাঁরা আসলে কী চায়???
সম্মানিত অভিভাবকদের কাছে প্রশ্ন রাখলাম???

Saturday, October 12, 2013

আমি অন্ধ

 একবার প্রেমিক প্রেমিকা বিয়ে করবে বলে ঠিক করলো, বিয়ের কয়েক মাস আগে মেয়েটির এক্সিডেন্ট হল আর তাঁর চেহারা পুরোপুরিনষ্ট হয়ে গেল! এর পর মেয়েটি ছেলেটিকে লিখল আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবোনা, কারন আমি সারাজীবন এমন কুৎসিতথেকে যাব, তুমি তোমার জন্য সুন্দরি কোন মেয়ে খুজে বের কর কারন আমি তোমার যোগ্য না ! এরপর সে তাঁর প্রেমিক এর কাছ থেকে উত্তর পেল "যাই হোক আমার নিজের ও একটা সমস্যা হয়েছে আমার চোখে সমস্যা হয়েছে ডাক্তার বলেছে আমি অন্ধ হয়ে থাকব এর পরেও যদি তুমিআমাকে গ্রহন করতে পারো তাহলে আমি তোমাকে বিয়ে করব! এভাবেই তারা বিয়ে করে আর ভালোবাসা বোঝা পড়া আর আনন্দে ২০ বছর পার করে দেয় মেয়েটি অন্ধ স্বামীর চোখের আলো আর পথ প্রদর্শক হয়ে থাকে ! এরপর একদিন মেয়েটিট মৃত্যু সজ্জাতে চলে যায় কিন্তু মন খারাপ করে ফেলে যে সে তাঁর প্রিয়তমকে আবার অন্ধ অবস্থায় ফেলে যাবে !! শেষ পর্যন্ত সে মারা যায়! যেদিন সে মারা যায় সেদিনই তাঁর স্বামী সবাই কে অবাক করে দিয়ে চোখ খোলে! সে বলে " আমি অন্ধ ছিলাম না,আমি ভান করতাম যে আমি অন্ধ কারন সে যাতে তাঁর অসুন্দর চেহারার জন্য নিজেকে কখনো ছোট মনে করতে না পারে কারন আমার ভালোবাসা তাঁর চেহারার প্রতি ছিলনা, ছিল তাকে ঘিরেই"